বিশ্বের সবচেয়ে শক্তিশালী লেজার ইতিমধ্যে হামবুর্গে কাজ শুরু করেছে

দীর্ঘ গবেষণার পরে, অধ্যয়ন এবং আরও এক হাজার গল্প চালিত হওয়ার পরে, মনে হয় অবশেষে যিনি বৈজ্ঞানিক সম্প্রদায় কর্তৃক দীক্ষিত হয়েছিলেন আরও শক্তিশালী লেজার বিশ্বের এটি অবশেষে পরিচালনা শুরু করেছে। আপনাকে বলার কৌতূহল হিসাবে, এর অবস্থানটি জার্মান শহরে হামবুর্গ সুতরাং, কমপক্ষে এবার, এটি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, চীন বা জাপানের মতো অন্যান্য জায়গায় যায় নি, যে অঞ্চলগুলি ইদানীং মনে হয় এই ধরণের উদ্বোধনের ঝুঁকি বেশি।

আরও কিছু বিশদে যাওয়ার জন্য আমাদের অবশ্যই মনে রাখতে হবে যে আমরা যদি অঞ্চলটি ঘুরে দেখি, প্রথমত, আমাদের এমনকি এই অদ্ভুত লেজারটি অ্যাক্সেস করতে হবে না এবং দ্বিতীয়ত, আমরা এমনকি সুবিধাগুলি দেখতে পাব না কারণ সেগুলি অবস্থিত রয়েছে since একটি ভূগর্ভস্থ অবস্থান 38 মিটার গভীর, এমন একটি অঞ্চল যেখানে বিশেষজ্ঞদের একটি দল প্রায় একটি সুড়ঙ্গ তৈরি করেছে ৩.৪ কিলোমিটার দীর্ঘ। এই সুবিধাদির নির্মাণে বিভিন্ন এগারোটি পর্যন্ত সংস্থাগুলি অংশ নিয়েছে।

আজ অবধি বিশ্বের সবচেয়ে শক্তিশালী মানবসৃষ্ট লেজারটির নামকরণ করা হয়েছে ইউরোপীয় এক্সএফইএল

বৈশিষ্ট্যগুলি যা এই লেজারটিকে অনন্য করে তোলে, আপনাকে বলি যে আমরা একটির মুখোমুখি হয়েছি বিনামূল্যে ইলেক্ট্রন লেজার বা, ইংরেজিতে এর নামে, এক্স-রে ফ্রি ইলেক্ট্রন লেজার (এক্সএফইএল)। এটি এই ধরণের পছন্দ হয়েছে কারণ এটি কাজ করে, নিখরচায় ইলেকট্রন ব্যবহার করে একটি পরমাণু আবদ্ধ না। এই ইলেক্ট্রনগুলি চৌম্বকীয় ক্ষেত্রের মধ্যে দিয়ে যায়, এমন কিছু ঘটে যা ঘুরে দাঁড়ায় প্রচলিত লেজারগুলির অপটিকাল বৈশিষ্ট্যগুলি ভাগ করুন যদিও তারা সম্পূর্ণ ভিন্ন শারীরিক নীতি থেকে শুরু করে।

এই লেজারটি কাজ করার জন্য এর ডিজাইনারদের প্রায় একটি সুপারকন্ডাক্টিং লিনিয়ার এক্সিলারেটর তৈরি করতে হয়েছিল 1609 মিটার যা ঘুরে দেখা গেছে, এটি আজ অবধি নির্মিত গ্রহের বৃহত্তম তালিকাভুক্তও রয়েছে। এই সিস্টেম একটি উত্পাদন করতে সক্ষম মাত্র 0 ন্যানোমিটারের তরঙ্গদৈর্ঘ্য সহ এক্স-রে, যা নমুনা চালিত হয় যার উপরে গবেষণা চালানো হয় যাতে ফলস্বরূপ যে তরঙ্গ প্রত্যাবর্তন ঘটে যখন নমুনা মারার সময় তার চারপাশে অবস্থিত ডিটেক্টরগুলির একটি সিরিজ সংগ্রহ করা হয়। এই ধন্যবাদ, ইমেজ প্রাপ্ত করা হয়।

বৈজ্ঞানিক গবেষণায় আরও যেতে একটি অনন্য লেজার

এই লেজার সক্ষম প্রতি সেকেন্ডে 27.000 ডাল উত্পন্ন করে যার অর্থ আমরা অন্যান্য লেজারের চেয়ে প্রায় 200 গুণ বেশি কথা বলি। এই বৈশিষ্ট্যটি এটিকে এমনভাবে অভিনয় করতে দেয় যা এটি একটি উচ্চ-গতির ক্যামেরা, যা সেকেন্ডের দশ লক্ষতম সময়ে পৃথক পরমাণুর চিত্র ক্যাপচারে সক্ষম। বিজ্ঞানীরা ঠিক এই জন্য ধন্যবাদ, এবং এই যেখানে এই লেজার সিস্টেমটি তৈরির ক্ষেত্রে প্রকৃত লক্ষ্যটি হ'ল ভাইরাস এবং কোষের মতো ছোট উপাদানগুলিকে অধ্যয়ন করতে সক্ষম হবে পরবর্তীকালে তাদের আবিষ্কারগুলিকে আকারের আকারে আবিষ্কার করতে গ্রহ এবং তারা।

প্রথম যে বিজ্ঞানী এই লেজারটি নিয়ে কাজ করার সুযোগ পাবে তাদের মধ্যে অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয় এর নেতৃত্বে দলকে হাইলাইট করুন জাস্টিন ওয়ার্ক, যা পৃথিবীর কেন্দ্র সম্পর্কে নিজেই অজানা এমন কিছু প্রশ্ন সমাধানের চেষ্টা করবে। অন্যদিকে আমাদের কাছ থেকে গবেষকরা রয়েছেন অ্যালেন অর্ভিল যারা এই নতুন সরঞ্জামটির সাহায্যে এনজাইমগুলির আণবিক যান্ত্রিকতাগুলি বুঝতে সক্ষম হন যাতে তাদের মধ্যে ঘটে যাওয়া জটিল প্রতিক্রিয়ার নমুনাগুলি আরও বিস্তারিতভাবে দেখতে সক্ষম হবার জন্য অ্যান্টিবায়োটিকগুলি তৈরি করতে সক্ষম হন।

এটি গবেষক দলের একটি মাত্র অংশ যারা ইতিমধ্যে এই লেজারটি ব্যবহারে আগ্রহী এবং যারা খুব অল্প সময়ের মধ্যে গ্রহের সবচেয়ে শক্তিশালী লেজার হিসাবে প্রত্যাশা অনুযায়ী এটি ব্যবহার করে কাজ শুরু করবেন, মধ্য এবং দীর্ঘমেয়াদী হিসাবে, এটি ক্ষেত্রগুলিতে হিসাবে জটিল হিসাবে একটি উল্লেখযোগ্য অগ্রযাত্রা প্রতিনিধিত্ব করে ঔষধ এবং এমনকি নতুন উপকরণ বিকাশ.